১। নামাযের ভিতরে কথা বললে, ২। অন্যকে সালাম দিলে, ৩। অন্যের সালামের জবাব দিলে, ৪। প্রয়োজন ছাড়া কাশলে, ৫। উহ আহ শব্দ করলে, ৬। দুঃখ-কষ্ট অথবা ব্যথা-বেদনার কারণে চিৎকার করলে, ৭। অন্যের হাঁচির জবাবে ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বললে, কিন্তু নামাযী ব্যক্তি নিজে হাঁচি দিয়ে “আলহামদু লিল্লাহ” বললো নামায় ভঙ্গ হবে না, ৮। নামাযী নামাযরত অবস্থায় সুসংবাদে “আলহামদু লিল্লাহ” বললে, ৯। কিংবা দুঃখজনক সংবাদ শুনে “ইন্না লিল্লাহ” বললে, ১০। আশ্চর্যজনক সংবাদ শুনে “সোবহানাল্লাহ” বললে, ১১। নামাযরত অবস্থায় কোরআন শরীফ দেখে সূরা কেরাআত পাঠ করলে, ১২। নামাযে উচ্চ শব্দে হাসলে ১৩। ইচ্ছায় অথবা ভুলে নামাযের মধ্যে পানাহার করলে, ১৪। আমলে কাসীর করলে অর্থাৎ এমন কাজ করা যা অন্যে দেখে ভাবে যে, লোকটি নামাযে নয়, ১৫। নামাযের ভিতরে স্বেচ্ছায় সূরা কেরাআত ভুল পাঠ করলে কিংবা উচ্চারণের কারণে অর্থ বিগড়ে গেলে, ১৮। নামাযী অন্যের লোকমা গ্রহণ করলে, ১৯। আলাদা আলাদা নামাযরত ব্যক্তি একে অন্যকে লোকমা দিলে, লোকমা গ্রহণ করলে গ্রহণকারীর নামাযও বাতিল হবে, ২০। নামাযরত অবস্থায় মানুষের নিকট কিছু প্রার্থনা করলে, ২১। নামাযরত অবস্থায নিদ্রায় ঢলে পড়লে, ২২। নামাযে আরকান-আহকাম তরক করলে, ২৩। বেহুদা গলা খাঁকার দিলে, ২৪। নামাযের মধ্যে বাচ্চাকে দুধ পান করালে।